যাকে নিয়ে আজকের ডুডল
এখনকার বেশিরভাগ সিনেমায় আমরা যে স্পেশাল ইফেক্ট বা ট্রিকশট দেখি, এর জন্য ধন্যবাদ প্রাপ্য যে মানুষটির তিনি হচ্ছেন, জর্জ মেলিয়েস।
ফ্রান্সের এই জাদুকর এবং সিনেমা পরিচালক বেশ কিছু ট্রিকশটের প্রবর্তন করেছিলেন এবং বিশ্বের প্রথম দিককার কিছু সায়েন্স ফিকশন সিনেমা নির্মাণ করেছিলেন। তিনি শুধু সুপরিচিত ট্রিকশটের জন্মদাতাই নন, কাহিনি বর্ণনার সূত্রপাতও তার হাতে।
মেলিয়েসের নির্মিত অন্যতম সেরা সায়েন্স ফিকশন সিনেমা দ্য কনকুয়েস্ট অব দ্য পোল (ইংরেজি নাম)। ১১৬ বছর আগে আজকের এই দিনে মুক্তি পেয়েছিল বিখ্যাত এই সিনেমাটি।
বর্তমান চলচ্চিত্রের যুগটাকে বলা হয়, ট্রিকশটের যুগ। বিশ্বের বেশিরভাগ সিনেমা এখন ট্রিকশট বা স্পেশাল ইফেক্ট ছাড়া ভাবাই যায় না। এই ট্রিকশটের অন্যতম পথ প্রদর্শক শত বছর আগের সিনেমা দ্য কনকুয়েস্ট অব দ্য পোল। কিছু ট্রিকশট প্রবর্তন করে অবাক করা অন্যতম এই সিনেমা নির্মাণ করায়, জর্জ মেলিয়েসের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গুগল তাদের আজকের হোমপেজের ডুডল সাজিয়েছে।
আর এজন্য গুগল প্রথমবারের মতো নির্মাণ করেছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ৩৬০ ভিগ্রি ইন্টারঅ্যাকটিভ ডুডল।
জর্জ মেলিয়েস ১৮৬১ সালে ফ্রান্সে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৩৮ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সেখানেই বসবাস করেন। তিনি মূলত খ্যাতনামা একজন জাদুকর এবং সিনেমা পরিচালক হলেও, আরো নানা ক্ষেত্রে সৃজনশীল প্রতিভাবান ছিলেন।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ চলচ্চিত্র আর্কাইভ সংস্থা ফ্রান্সের সিনেম্যাটিক ফ্রাঞ্চাইজের হেরিটেজ ডিরেক্টর লরেন্ট ম্যানোনিনি বলেন, ‘মেলিয়েস কি কি ছিলেন তার সবকিছুই এক কথায় তার একটি সিনেমাটির নাম থেকেই বোঝানো যেতে পারে- দ্য ওয়ান-ম্যান ব্যান্ড (ইংরেজি নাম)। তিনি একাধারে একজন কার্টুনিস্ট, চিত্রশিল্পী, অনুকরণশিল্পী, জাদুকর, রবার্ট-হাউডিন থিয়েটারের পরিচালক, সেট ডিজাইনার, কমেডিয়ান, লেখক, অভিনেতা, টেকনিশিয়ান, কল্পবিজ্ঞান মনস্ক, পাচঁ শতাধিক চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং সিনেমার জন্য নির্মিত প্রথম দৃষ্টিনন্দন স্টুডিওর মালিক ছিলেন। তিনি সেট ডিজাইন থেকে শুরু করে অভিনেতাদের নির্দেশনা পর্যন্ত নানা ক্ষেত্রে দক্ষ ছিলেন।’
১৮৯৬ সাল থেকে শুরু করে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত মেলিয়েস প্রযোজিত, পরিচালিত এবং অভিনীত সিনেমার সংখ্যা ৫৩০টির বেশি। তবে দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, তার বেশিরভাগ চলচ্চিত্রই হারিয়ে গেছে, মাত্র ২০০টি চলচ্চিত্র রয়েছে।
আজকের গুগল ডুডলে জাদু এবং গল্পের মাধ্যমে মেলিয়েস প্রবর্তনকৃত বেশ কিছু চলচ্চিত্র কৌশল তুলে ধরা হয়েছে। আর সেটি ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিওর মাধ্যমে হওয়ায় দারুণ উপভোগ্য।
ফ্রান্সের এই জাদুকর এবং সিনেমা পরিচালক বেশ কিছু ট্রিকশটের প্রবর্তন করেছিলেন এবং বিশ্বের প্রথম দিককার কিছু সায়েন্স ফিকশন সিনেমা নির্মাণ করেছিলেন। তিনি শুধু সুপরিচিত ট্রিকশটের জন্মদাতাই নন, কাহিনি বর্ণনার সূত্রপাতও তার হাতে।
মেলিয়েসের নির্মিত অন্যতম সেরা সায়েন্স ফিকশন সিনেমা দ্য কনকুয়েস্ট অব দ্য পোল (ইংরেজি নাম)। ১১৬ বছর আগে আজকের এই দিনে মুক্তি পেয়েছিল বিখ্যাত এই সিনেমাটি।
বর্তমান চলচ্চিত্রের যুগটাকে বলা হয়, ট্রিকশটের যুগ। বিশ্বের বেশিরভাগ সিনেমা এখন ট্রিকশট বা স্পেশাল ইফেক্ট ছাড়া ভাবাই যায় না। এই ট্রিকশটের অন্যতম পথ প্রদর্শক শত বছর আগের সিনেমা দ্য কনকুয়েস্ট অব দ্য পোল। কিছু ট্রিকশট প্রবর্তন করে অবাক করা অন্যতম এই সিনেমা নির্মাণ করায়, জর্জ মেলিয়েসের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গুগল তাদের আজকের হোমপেজের ডুডল সাজিয়েছে।
আর এজন্য গুগল প্রথমবারের মতো নির্মাণ করেছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ৩৬০ ভিগ্রি ইন্টারঅ্যাকটিভ ডুডল।
জর্জ মেলিয়েস ১৮৬১ সালে ফ্রান্সে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৩৮ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সেখানেই বসবাস করেন। তিনি মূলত খ্যাতনামা একজন জাদুকর এবং সিনেমা পরিচালক হলেও, আরো নানা ক্ষেত্রে সৃজনশীল প্রতিভাবান ছিলেন।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ চলচ্চিত্র আর্কাইভ সংস্থা ফ্রান্সের সিনেম্যাটিক ফ্রাঞ্চাইজের হেরিটেজ ডিরেক্টর লরেন্ট ম্যানোনিনি বলেন, ‘মেলিয়েস কি কি ছিলেন তার সবকিছুই এক কথায় তার একটি সিনেমাটির নাম থেকেই বোঝানো যেতে পারে- দ্য ওয়ান-ম্যান ব্যান্ড (ইংরেজি নাম)। তিনি একাধারে একজন কার্টুনিস্ট, চিত্রশিল্পী, অনুকরণশিল্পী, জাদুকর, রবার্ট-হাউডিন থিয়েটারের পরিচালক, সেট ডিজাইনার, কমেডিয়ান, লেখক, অভিনেতা, টেকনিশিয়ান, কল্পবিজ্ঞান মনস্ক, পাচঁ শতাধিক চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং সিনেমার জন্য নির্মিত প্রথম দৃষ্টিনন্দন স্টুডিওর মালিক ছিলেন। তিনি সেট ডিজাইন থেকে শুরু করে অভিনেতাদের নির্দেশনা পর্যন্ত নানা ক্ষেত্রে দক্ষ ছিলেন।’
১৮৯৬ সাল থেকে শুরু করে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত মেলিয়েস প্রযোজিত, পরিচালিত এবং অভিনীত সিনেমার সংখ্যা ৫৩০টির বেশি। তবে দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, তার বেশিরভাগ চলচ্চিত্রই হারিয়ে গেছে, মাত্র ২০০টি চলচ্চিত্র রয়েছে।
আজকের গুগল ডুডলে জাদু এবং গল্পের মাধ্যমে মেলিয়েস প্রবর্তনকৃত বেশ কিছু চলচ্চিত্র কৌশল তুলে ধরা হয়েছে। আর সেটি ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিওর মাধ্যমে হওয়ায় দারুণ উপভোগ্য।
Comments
Post a Comment