Posts

Privacy Policy...

Why does this app ask for Storage Permission? App asks for storage permission so that the app uses your data only once, not many times over. Since after the first launch of this app, it does require some information to download so that it functions properly. Do you want to spend your data every time you read or see a page or screen? Of course not, that's why this app asks for storage permission. In this case, the application will download information and either save it to your internal or external storage so that it doesn’t need to download the same thing twice. Why does this app have so many ads? Ads are shown so that YOUR hard-earned money stays in your pocket. You’ve surely seen those paid apps around and you have to buy them to use them. You can find those apps in the ‘Top Paid’ section of Google Play. Those apps have no ads whatsoever because they get their money through your wallet. Making an app is not an easy task since it takes a significant amount of cost, time and ...

Privacy Policy

The App as a Free app. This SERVICE is provided by ------ at no cost and is intended for use as is. This page is used to inform visitors regarding my policies with the collection, use, and disclosure of Personal Information if anyone decided to use my Service. If you choose to use my Service, then you agree to the collection and use of information in relation to this policy. The Personal Information that I collect is used for providing and improving the Service. I will not use or share your information with anyone except as described in this Privacy Policy. The terms used in this Privacy Policy have the same meanings as in our Terms and Conditions, which is accessible at The App unless otherwise defined in this Privacy Policy. Information Collection and Use For a better experience, while using our Service, I may require you to provide us with certain personally identifiable information. The information that I request will be retained on your device and is not collected by m...

ওয়ালটন বাজারে ছাড়লো দেশে তৈরি প্রথম ফিচার ফোন

স্মার্টফোনের পর এবার দেশে তৈরি ফিচার ফোন বাজারে ছাড়লো ওয়ালটন। ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত প্রথম ফিচার ফোনের মডেল ‘ওলভিও এমএম১৭’। দীর্ঘ ব্যাটারি ব্যাকআপ সমৃদ্ধ এই ফোনে ফেসবুক, ইন্টারনেট ব্রাউজিংসহ ভিডিও দেখা বা গান শোনা যাবে নিশ্চিন্তে। দেশের সব ওয়ালটন প্লাজা, ব্র্যান্ড এবং রিটেইল আউটলেটে পাওয়া যাচ্ছে নতুন এই মোবাইল ফোন। যার দাম মাত্র ৯৯৯ টাকা। আকর্ষণীয় ডিজাইনের ফোনটি মিলছে বেশ কয়েকটি ভিন্ন রঙে। ওয়ালটনের সেল্যুলার ফোন বিপণন বিভাগের প্রধান আসিফুর রহমান খান জানান, গত বছরের ৫ অক্টোবর দেশের প্রথম মোবাইল ফোন উৎপাদন কারখানা চালু করে ওয়ালটন। গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ওই কারখানা থেকে ইতোমধ্যেই ৬ মডেলের স্মার্টফোন বাজারে ছাড়া হয়েছে। এবার প্রথমবারের মতো দেশে তৈরি ফিচার ফোন ছাড়লো ওয়ালটন। ডুয়াল সিমের ফোনটিতে ব্যবহৃত হয়েছে ২.৪ ইঞ্চির উজ্জ্বল রেজ্যুলেশনের পর্দা। গ্রাহকের পছন্দমতো গান, ছবি বা ভিডিও সংরক্ষণে ফোনটি ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত মেমোরি কার্ড সাপোর্ট করবে। নতুন এই ফোনে ব্যবহৃত হয়েছে ১৮০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার লি-আয়ন ব্যাটারি। যা দেবে দীর্ঘ সময় পাওয়ার ব্যাকআপ। অনেক সময় ...

বঙ্গবন্ধুস্যাটেলাইট থেকে যেসব সুবিধা পাওয়া যাবে

অনেকের মনে যে প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক সেটা হল, স্যাটেলাইট কি? আর এটা দিয়ে কি হয়? এটা সাধারণ মানুষের কতটুকু কাজে লাগবে? খুব সহজ ভাবে বললে, মানুষের তৈরি উপগ্রহকে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে। বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট আগামী ৭ মে উৎক্ষেপণ হবে। কয়েক বছর আগেও যে জিনিস নিয়ে আমরা স্বপ্ন দেখতাম তা এখন সত্যি হতে চলেছে। হ্যাঁ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট এর কথাই বলছি। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট তৈরি করেছে ফ্রান্সের কোম্পানি। এরপর পাঠানো হয়েছে ইউএস এর ফ্লোরিডাতে। যুক্তরাষ্ট্রের রকেট নির্মাতা সংস্থা স্পেসএক্সের ফ্যালকন-৯ রকেটে করে স্যাটেলাইটটি মহাকাশে পাঠানো হবে। এটির গ্রাউন্ড স্টেশন গাজীপুর। সব কাজ শেষ। এখন কেবল উৎক্ষেপণের অপেক্ষা। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট থেকে সুবিধা পাওয়া যাবে:   * নিজস্ব স্যাটেলাইট তাই মহাকাশ সম্পর্কে বেশি জ্ঞান লাভ করা সম্ভব হবে। মহাকাশ গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। * বাণিজ্যিক ভাবে বেশি লাভ হবে। এই স্যাটেলাইটে ৪০টি ট্রান্সপন্ডার রয়েছে। যার মধ্যে ২০টি দেশের কাজে ব্যবহৃত হবে আর ২০টি ভাড়া দেওয়া হবে। স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলে প্রচুর পরিমান টাকা বাইরের দেশে চলে যায়, যার...

মহাকাশের সবচেয়ে বিখ্যাত ছবির গল্প

একবার চিন্তা করুন তো, আপনার নিজের কোম্পানি কোটি কোটি বিলিয়ন টাকা খরচ করে এমন একটা যন্ত্র তৈরি করল যেটাতে অনেক ধরনের ক্রুটি আছে। আবার একটু চিন্তা করুন তো, আপনার কোম্পানি আরো অনেক টাকা খরচ করে ফেলেছে সেই ক্রুটিগুলো সারিয়ে তোলার জন্য। ঠিক এমনই একটা সময়ে আপনি যদি বলেন- আপনি এখন সম্পূর্ণ নতুন কোনো যন্ত্র বানাবেন, এতদিনের যন্ত্রটির ক্রুটি সারানোতে আর পরিশ্রম ও টাকা সরবরাহ আজ থেকে বন্ধ। ঠিক তখন কি হবে? আপনার সঙ্গে কাজ করা মানুষগুলো তাৎক্ষণিক ভাবে আপনাকে পাগল ভেবে বসতেই পারে, তাই নয় কি? ১৯৯৫ সালে ঠিক এমনই এক পরিস্থিতিতে পড়েছিলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানী রবার্ট উইলিয়াম। তিনি মহাশূন্যের এমন একদিকে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এর দিক নির্ণয় করেছিলেন যেদিকে কিছুই ছিল না। তবে যদি তিনি সেই সময় এমন একটা সিদ্ধান্ত না নিতেন তাহলে আজ আমাদের মহাবিশ্ব সম্পর্কে জ্ঞান কতটুকু হতো সেটা এখন প্রশ্নবিদ্ধ! নব্বই শতকের শুরুর দিকে নাসা যখন প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলার খরচ করে হাবল নামক এই স্পেস টেলিস্কোপ নির্মাণ করে বেশ অস্বস্তিকর এক পরিস্থিতিতে পড়েছিল, সবাই তখন বিরূপ মন্তব্য শুরু করেছিল। এমনকি হাবল স্পেস টেলিস্কোপ নিয়ে হাস্যরসাত্মক কার...

যাকে নিয়ে আজকের ডুডল

এখনকার বেশিরভাগ সিনেমায় আমরা যে স্পেশাল ইফেক্ট বা ট্রিকশট দেখি, এর জন্য ধন্যবাদ প্রাপ্য যে মানুষটির তিনি হচ্ছেন, জর্জ মেলিয়েস। ফ্রান্সের এই জাদুকর এবং সিনেমা পরিচালক বেশ কিছু ট্রিকশটের প্রবর্তন করেছিলেন এবং বিশ্বের প্রথম দিককার কিছু সায়েন্স ফিকশন সিনেমা নির্মাণ করেছিলেন। তিনি শুধু সুপরিচিত ট্রিকশটের জন্মদাতাই নন, কাহিনি বর্ণনার সূত্রপাতও তার হাতে। মেলিয়েসের নির্মিত অন্যতম সেরা সায়েন্স ফিকশন সিনেমা দ্য কনকুয়েস্ট অব দ্য পোল (ইংরেজি নাম)। ১১৬ বছর আগে আজকের এই দিনে মুক্তি পেয়েছিল বিখ্যাত এই সিনেমাটি। বর্তমান চলচ্চিত্রের যুগটাকে বলা হয়, ট্রিকশটের যুগ। বিশ্বের বেশিরভাগ সিনেমা এখন ট্রিকশট বা স্পেশাল ইফেক্ট ছাড়া ভাবাই যায় না। এই ট্রিকশটের অন্যতম পথ প্রদর্শক শত বছর আগের সিনেমা দ্য কনকুয়েস্ট অব দ্য পোল। কিছু ট্রিকশট প্রবর্তন করে অবাক করা অন্যতম এই সিনেমা নির্মাণ করায়, জর্জ মেলিয়েসের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গুগল তাদের আজকের হোমপেজের ডুডল সাজিয়েছে। আর এজন্য গুগল প্রথমবারের মতো নির্মাণ করেছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ৩৬০ ভিগ্রি ইন্টারঅ্যাকটিভ ডুডল। জর্জ মেলিয়েস ১৮৬১ সালে ফ্রান্...

‘আমার জীবন রক্ষা করেছে স্মার্টওয়াচ’

ওয়্যারেবল টেকনোলজি বা পরিধানযোগ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে, স্মার্ট হাতঘড়ি বা স্মার্টওয়াচ বেশ জনপ্রিয়। কারণ এর মাধ্যমে আমরা আমাদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য নিরীক্ষণ করতে সক্ষম হচ্ছি। যেমন স্মার্টওয়াচের অন্যতম একটি সুবিধা হচ্ছে, এটি হার্টবিট রেট প্রদর্শন করে। সম্প্রতি ১৮ বছর বয়সি এক তরুণীর স্মার্টওয়াচ তার হার্টবিট রেটকে জরুরি মেডিক্যাল চিকিৎসার উপযোগী হিসেবে প্রদর্শন করায়, ওই তরুণীর ডায়াগনোসিসের পর নীরবে কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়ার সমস্যাটি ধরা পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার লিথিয়া শহরে নিজ এলাকার চার্চে গত ২৫ এপ্রিল বসে ছিলেন ডিয়েনা। এমন সময় তিনি দেখেন তার হাতে থাকা অ্যাপলের স্মার্ট হাতঘড়িটি (অ্যাপল ওয়াচ) ‘জরুরি মেডিক্যাল সেবা’ নেওয়ার জন্য তাকে পরামর্শ দিতে শুরু করেছে, কারণ তার হার্টবিট রেট ছিল অস্বাভাবিক। স্বাভাবিক হার্টবিট প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ হয়ে থাকে। ডিয়ানার হার্টবিট রেট প্রতি মিনিটে ছিল ১৬০ এবং শেষ পর্যন্ত তা ১৯০ তে পৌঁছায়। তার মা স্ট্যাসি পেশায় নার্স, তৎক্ষণাৎ তিনি মেয়ের পালস চেক করে দেখেন এবং বুঝতে পারেন, ঘড়ি সঠিক তথ্যই প্রদর্শন করছে। চার্চ থেকে ১০ মাইল দূরে হাসপাতালে ডিয়ানাকে নিয়ে যান...